বিদ্যালয়টি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নের মিরকুটিয়া মৌজায় অবস্থিত। বিদ্যালয়টিতে মাত্র ১টি পাকা টিনসেড ভবন আছে। ৩টি শ্রেণীকক্ষ ও ১টি অফিস কক্ষ আছে। অত্র বিদ্যালয়ে ৩টি শ্রেণী কক্ষের মধ্যে ১টি অনুপযোগী এবং ২টি শ্রেণীকক্ষে পড়া লেখা করা হয়। |
এলাকার শিক্ষা বিস্তারের প্রয়োজনে এক ধনাট্য ব্যক্তি তার নাম রেজাউল্লাহ মুন্সী এবং গং একটি বড় টিনের ঘর তৈরী করে শিক্ষার কাজ শুরু করেন। ১৯৩৯ খ্রিঃ হতে ১৯৭২ খ্রিঃ পর্যন্ত বেসরকারি ভাবে চলতে থাকে এবং ১৯৭৩ খ্রিঃ সরকার জাতীয়করণ করেন। পরবর্তীকালে তিনি বিদ্যালয়ের নামে ৫০ শতাংশ জমি দান করেন। বর্তমানে বিদ্যালয়ে রেকর্ডকৃত জমির পরিমাণ ৫০ শতাংশ।
প্রাক-প্রাথমিক- ২৫জন, ১ম- ৪৫জন, ২য়- ৩৮ জন, ৩য়- ২২ জন, ৪র্থ- ২০ জন, ৫ম- ১৩ জন।
কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা- ১২জন, পুরুষ- ০৮জন, মহিলা- ০৪ জন।
২০০৭- ১০০%, ২০০৮- ১০০%, ২০০৯- ১০০%, ২০১০- ১০০%, ২০১১- ৯৮%।
জরিপকৃত শিশুর শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত করণ। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় শতভাগ পাশ। বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণ গ্রহনের ফলে শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি, যোগ্যতা ভিত্তিক পাঠদানের ফলে শিক্ষার গুনগত মান উন্নয়ন ঘটেছে। ঝড়ে পড়ার হার ৪০% থেকে ৫% নেমে এসেছে। এ প্রচেষ্ট অব্যাহত থাকলে ঝড়ে পড়ার হার শূন্য কোঠায় এসে দাড়াবে।
ক্যাটমেন্ট এলাকার জরীপকৃত শিশুর শতভাগ ভর্তি নিশ্চিতকরণ। শিক্ষার মান উন্নয়ন করা। ভবিষতে শিক্ষার পরিবেশ ও বিদ্যালয়ের পরিবেশ যাতে আরো উন্নত করা যায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে। প্রতি মাসে এস,এম,সির সভা, উঠোন বৈঠক ও মা সমাবেশ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা। |
|
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস